ব্লগ, এই শব্দটি আপ্নে অনেকবার সতর্কতা অনেক জায়গায় উল্লেখ করেছেন।
মনে, ব্লগ কি? এবং প্রকৃতপক্ষে ব্লগে কি? দেখতে দেখতে পাওয়াটা কিন্তু আপনার জন্য অনেক বেশি লাভজনক হতে পারে।
ব্লগ কি? ব্লগ থেকে টাকা কিভবে আয় করবে।
একটি ব্লগ এমন একটি টেকনোলজি যা আপনাকে অনলাইনে অনেক আয় করতে সাহায্য করবে।
এবং, অনেকের জন্য ব্লগ ইন্টারনেটে কিছু জানার বা শেখার মধ্যম। (ব্লগ কি)।
ব্লগ থেকে আয় করার কথা জানার আগে আপনার ব্লগের জ্ঞান সম্পূর্ণ হতে হবে।
ইন, ব্লগ বলতে অনলাইন কি, ব্লগে কোন জিনিস আর ব্লগ থেকে ইনকাম করা যায়, আপনি এই পুরো জ্ঞান অর্জন করতে হবে।
চিন্তা করবেন, এই পোস্টে আমি আপনাকে “ব্লগ কি বা কাকে বলে” এবং “ব্লগ থেকে অনলাইনে আয় করা যাবে” এই বিষয়ে বলুন।
তাহলে চলুন আগে আমরা ব্লগে কি তানেই।
ব্লগ কি আর কিভাবে বানাবেন , আর ব্লগিং থেকে অনলাইনে ইনকাম করবেন আপনি এর আগে আমি একটা কথা বলতে চাই।
আজ, ভারত , মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র , চীন আরো অনেক জায়গায় ব্লোগ্গিং কে নিজের ক্যারিয়ার হিসেবে উদাহরণ হিসেবে।
আর এইটা সত্তি যে, ব্লোগ্গিং দ্বারা তারা অনলাইনে অনেক টাকা আর্নিং করছেন।
টাকা ইনকাম করার ওপরেও তারা নিজের ব্লোগ্গিং-এর অফিস বোঝাচ্ছেন।
যদি আমি নিজের বলি বলি, আমি আমার ব্লগ থেকে মাসিক ১০০ থেকে ২০০ ভাগ-টাইম আয় করি। আর আপ্নেও যদি ব্লগের প্রভাব অংশ-টাইম বা ফুল-টাইম অর্থ উপার্জন করতে চান, তাহলে আপনার গুরুত্বপূর্ণ জিনিসের ধ্যান রাখতে হবে।
আমি, ব্লগ কিভাবে বানাতে হয়, কি জিনিস আপনার প্রয়োজন হবে আর নিজের ব্লগ থেকে অনলাইনে ইনকাম করবেন, এপারে বিশদ এ বলতে হবে।
কিন্তু , তখন আপ্নে আপনার ফেসবুক ব্লগে আর সফল হবেন।
সবশেষে, যদি আপনি ভালো করে নিজের ব্লগটি পরিশ্রম করেন (কঠোর পরিশ্রম) করেন, তাহলে আপনি ব্লগিং থেকে সেই অনলাইন ইনকাম করতে পারবেন আপনার কোনো চাকরি বা ব্যবসা করতে হবে। আপনার একটা ফুল-টাইম ব্যবসা উঠবে।
যেমন আমি করছি।
ব্লগ কি বা ব্লগ কাকে বলে?
সোজা আর সহজ ভাষাতে বললে, আপনার একটা ডায়েরির মতন।
এমন একটা মধ্যমে যেখানে আপ্নে আপনার মত যা ব্যবহার করতে পারবেন।
আপ্ন, গল্প , টিউটোরিয়াল , এসএমএস, শায়েরি, কবিতা পত্রিকা, আর্জেনাল বা ভিন্ন জিনিসের বিষয়ে জানতে পারবেন।
কেবলমাত্র, এতটুকু শব্দ যে আপ্নে যা লিখছেন তা সঠিকভাবে আর সম্পূর্ণ পরিষ্কারভাবে লিখতে হবে।
এর কারণ, আপনার পার্সোনাল মধুর কেউ দেখতে পারে, কিন্তু ডায়েরির মতোই এই ব্লগে অনেক কিছু পাবেন না বলে আজ নাহয় কাল অনেকটাই।
আর, আপনার সংকলন যদি কখনো ভালো না যায়, তাহলে আপ্নে ব্লগিং এ সফল হতে পারবে না।
পার্সোনাল মধুরীর মতো এই ব্লগ আপ্নে হাতে কলমেলেতে পারবেন না।
ব্লগ লেখার জন্য আপনার কিছু জিনিসের প্রয়োজন হবে।
এই, প্রয়োজনীয় জিনিসগুলি-একটি কম্পিউটার বা ল্যাপটপ, ইন্টারনেট সংযোগ, সাধারণ কম্পিউটার জ্ঞান এবং আপ্নে সেই বিষয়ে আর্টিকেলবেন তার সঠিক জ্ঞান ও জ্ঞান।
যদি আপনার কাছে আছে তাহলে ইন্টারনেটে এমন কিছু প্লাটফর্ম বা ওয়েবসাইট আছে যারা আপনাকে একটি ফ্রি ব্লগ তৈরি করার সুবিধা পাবেন।
এখন, সবথেকে বোরো প্রশ্ন , আপনার ব্লগে মানুষ বা ট্রাফিক বা দর্শক কোনখানথেকে? আপ্নেও ভাবছেন তো?
তো, এই প্রশ্ন তীর উত্তর, গুগল সার্চ, ইয়াহু সার্চ, সোশ্যাল মিডিয়া এবং অন্য ব্লগ থেকে।
আমি আপনাকে পরে প্রয়োগের উপর সংস্থার লেখে ভালো করে বলতে চাই, গুগল সার্চ এবং সোশ্যাল মিডিয়া থেকে নিজের ব্লগে হাজার ভিসিটর্স বা ট্রাফিক আনতে হবে।
এখন খালি এতটুকু যোগ করার জন্য যে ব্লগটি সফল করার জন্য আর ব্লগের বিশাল অর্থ আয় করার জন্য আপনার ব্লগিক ট্রাফিক বা ভিসিটর্স এর প্রয়োজন হবে।
আর আপ্নে ব্লগে ফ্রি ট্রাফিক আর ভিসিটার্স কেবল গুগল এবং ইয়াহু সার্চ আর সোশ্যাল মিডিয়া পাবেন।
তো, আশা করি ব্লগ কি বা কাকে বলে এইটা আমি আপনাকে সহজ আর সঠিকভাবে আলোচনা করতে পারি। আপনি একটি ফ্রি ব্লগ শিখতে পারবেন না।
একটি ফ্রি ব্লগ কিভাবে সম্ভব?
বিতর্কন, ব্লগার অনেক উপায় আছে। এই পদ্ধতির মধ্যে প্রধানত উপায়ে ব্যবহার করা হয়।
একটা ব্যাপার “সেল হোস্টেড ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগ” মালিকানা “ফ্রি ব্লগার ব্লগ”।
সেল্ফ হোস্টেড ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগে, আপনার কিছু টাকা খরচা হবে আর তাই এই বিষয়ে আমি আপনাকে অন্য কোনো আর্টিকেল বলবো।
এখন রাজনৈতিক ব্লগার ব্লগ যেখানে একটা দেবার দরকার নেই। আপনি, পুরো ফ্রিতে নিজের একটা ব্লগ নিতে পারবেন।
ব্লগার ফ্রি ব্লগার জন্য আপনার প্রয়োজন হবে একটি গুগল বা জিমেইল এ ডিসকাউন্ট। কারণ, blogger.com যেখানে একটি ফ্রি ব্লগ বানাবেন গুগলের একটি পণ্য বা পরিষেবা।
আর, তাই ব্লগার.কম আশা করি আপনার জিমেইল এ ডিসকাউন্ট আছে, আর যদি নেই তাহলে Gmail.com এ গিয়ে নিজের গুগল এ বানাতে পারবেন।
এখন, blogger.com ওয়েবসাইট যাওয়ার পর, আপ্নে প্রথম পজেই একটি লিংক দেখবেন “একটি ব্লগ তৈরি করুন” বলে। ব্যাস, আপ্নে লিংক টাতে ক্লিক করুন আর নিজের জিমেইল এ ডিসকাউন্ট আইডি এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করুন।
লগইন করার পর আপ্নে ব্লগার সেটআপ পেজ দেখতে পাবেন।
এখন আপনি সেটআপ পৃষ্ঠা থেকে “Google প্লাস অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন” এ ক্লিক করুন।
গুগল প্লাস এ কমিশনার পর "ব্লগার চালিয়ে যান" লিংক এ ক্লিক করুন।
এখন আপ্নে নিজের ব্লগার ড্যাশবোর্ড দেখবেন।
ব্লগার ড্যাশবোর্ড লগ ইন,
সমাপ্তির পর “একটি ব্লগ তৈরি করুন” লিংক দেখবেন যেখানে আপনি ক্লিক করতে পারবেন।
আশাকরি, ব্লগার ব্লগ কিভাবে সম্ভব এর সাধারণ জ্ঞান তা আমি আপনাকে দিতে পারলাম। দেখতেন, এখন আমরা বিপজ্জনক “ব্লগ থেকে আয় করার উপায় কি” দেখা নিনি।
কিভাবে ব্লগ থেকে টাকা আয় করা যায়? (৩ টি সেরা উপায়)
দেখতে অনেক ব্লগ থেকে আয় করার কনকে উপায় আছে। কিন্তু, সব উপায়ের মধ্যে সবথেকে ভালো এবং বেশি ইনকাম করার উপায় ৩ টি।
ব্লগ থেকে আর্নিং এর এই তিন উপায় – গুগল অ্যাডসেন্স, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এবং পণ্য প্রচার।
আজ এই তিনটের মধ্যে একটি উপায়ের মাধ্যমে নিজের ব্লগ থেকে টাকা ইনকাম করছেন।
আপনি এই বিষয়ে বিস্তারিত বর্ণনা করেছেন।
০১. গুগল এডসেন্স দ্বারা ব্লগ থেকে টাকা আয়
গুগল এডসেন্স, একটি ব্লগ বা ওয়েবসাইট থেকে অনলাইন ইনকাম করার সবেরথেকে সহজ এবং সবথেকে বিশ্বস্ত উপায়।
এডসেন্স গুগল দ্বারা একটি এমন পরিষেবা বা প্রোগ্রাম যা আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইটে এডভারটিসিম ডিসপ্লে আপনাকে টাকা কমানোর এক সুযোগ দেয়।
এডভার্টাইসমেন্ট (বিজ্ঞাপন) যেমন, ইমেজ বিজ্ঞাপন, ভিডিও বিজ্ঞাপন এবং লিংক বিজ্ঞাপন.
আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইট এ গুগল অ্যাডসেন্স ডিসপ্লে দ্বারা এই বিভিন্য বিজ্ঞাপনগুলি (বিজ্ঞাপন) যখন কেউ ক্লিক করবেন তখন আপনার অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্টে কিছু টাকা ইনকাম হয়।
এই ছোট ছোট বিজ্ঞাপনগুলি ক্লিক করুন এবং টাকা এক সময় তাকাতে আপনার এডসেন্স পাওয়া যাবে।
আর, যখন আপ্নে ১০০ ডলার এডসেন্স ডিসেন্ট এ আয় করবে তখন আপনার টাকা ব্যাঙ্ক এ ডিসেক্টরে দেবা।
গুগল অ্যাডসেন্স থেকে আপনার ব্লগে ট্রাফিক বা ভিজিটকারীদের সংখ্যা ভালো হতে হবে।
কারণ, যখন ব্লগে ট্রাফিক বা ভিসিটর্স অনেকগুলো তখন গুগল অ্যাডসেন্স বিজ্ঞাপন তারা দেখবে আর ক্লিক করবে। তাই, বিশ্ব আপে নিজের ব্লগে ভিজিটর সংখ্যা কত বড় হবেন ভাবুন।
তারপর ভিসিটর্স ডাক্তার পর আপ্নে এডসেন্স এ ডিসেন্ট বাণীতে ব্লগে বিজ্ঞাপন ডিসপ্লে করে অনলাইন টাকা আয় করতে পারবেন।
০২. অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং দ্বারা ইনকাম
গুগল অ্যাডসেন্স এর পর “এফিলিয়েট মডিং” ব্লগ থেকে অনলাইন টাকা আয় করতে সব ভালো উপায়ে আজই তৈরি করা হচ্ছে।
এফিলিয়াতে মার্কেটিং অনেক সোজা জিনিস।
এখানে, আপনার ইনকামটা কমিশন দেওয়া হয়।
চলুন, এফিলিয়াট মার্কেটিং কি সেইটা আগে নেই।
এফিলিয়েট মার্কেটিং কি?
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সোজা সোজি একটা কমিশন ইনকাম করার মাধ্যমে।
এখানে, আপনে ভিন্ন জিনিস যেটা অনলাইনে নিজের ব্লগে ইনকাম করতে পারেন।
অনলাইন স্টোর যেমন, Amazon.in , Flipkart.com আরো অনেক পণ্য যেমন, টিভি, বিভিন্ন ল্যাপটপ, মোবাইল এডভারটিসি নিজের ব্লগে লাগানো হয়।
এই এডভারটিসিমেন্টগুলি অধিভুক্ত লিঙ্ক এর দ্বারা ব্লগে লাগানো হয় যেটা আপনাকে অনলাইন স্টোর আপনার অধিভুক্ত অ্যাকাউন্টের পরে দেবা হবে।
এখন, আপনার লাগানো এফিলিয়েট লিংক বা এডভারটিসিমেন্ট থেকে যদি কেউ অনলাইনে কিছু ক্রয় করেন তাহলে আপনাকে কমিশন দেব।
আর, এই সম্পূর্ণ আপ্নে নিজের প্রোডাক্টের অ্যাফিলিয়েট লিঙ্ক ব্লগে প্রচার করে আর বিজ্ঞাপন দিয়ে আনলিমিটেড কমিশন ইনকাম করতে পারবেন।
মনেরখ, আপনার বিজ্ঞাপন করা পণ্য বা জিনিসটি কিনলেহে আপ্নে তার কমিশন পাবেন।
৩. স্থানীয় পণ্য প্রচার করুন
গুগল অ্যাডসেন্স অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর পর, ব্লগ বিশৃংখলা আয় করতে সহজ উপায় আছে আর বলতে হবে “লোকাল প্রোডাক্ট প্রমোশন” এইটা।
যখন আপনার ব্লগে অনেক ট্রাফিক ও ভিসিটর্স আসা শুরু করবে, তখন আপনে নিজের লোকের জায়গার জায়গার জিনিসের বা দোকানের এডভারটিসিম ব্লগে আসতে পারবেন।
বিজ্ঞাপন বা পণ্য প্রচারের জন্য এর জন্য আশেপাশে দোকান খোলা বা স্টোরের ম্যানেজারদের সাথে কথা বলতে পারেন।
আপনার ব্লগ করা দোকান বা প্রোডাক্ট এর এডভার্টাইসমেটের বিনিময়ে কিছু টাকা ফিস হিসাবে নিতে পারেন।
আপ্নে শঙ্কা জানেন যে আজকাল লোকের কাছ থেকে শুরু করে অনলাইনে বিজ্ঞাপনটি অনেকটাই লাভদায়ক বলে।
আর তাই, আপনার ব্লগে যদি ট্রাফিক বাসিটার্স অনেক আঁচে আপ্নে তাহলে এই সুযোগে নিজের ব্লগ থেকে টাকা কমিয়ে নিতে পারবেন।
চূড়ান্ত শব্দ,
আজ এই ব্লগের আর্টিকেলে আমি আপনার ব্লগে কি কি এবং কিভাবে একটি ফ্রি ব্লগ বানাতে পারবেন বলে জানাবেন বল্লাম।
তার উপর, নিজের ব্লগ থেকে অনলাইন টাকা আয় করবেন তার ৩ সমাধানে।
তাই, যদি আমার এই ব্লগে আপনার ভালো লাগে তাহলে নিজের বন্ধু এবং পরিবারের সদস্যদের এই পোস্টটি অবশেই শেয়ার করবেন।
আর, যদি আপ্নে সত্যি ব্লগে অনলাইন ইনকাম করতে চান, তাহলে ব্লগে ভালো আর্টিকেল আর ব্লগ ভিসিটার্স আনুন।
টাকা কমানোর কথা ভাবলে আপ্নে সহজে সাকসেস হতে পারবেন না। ধন্যবাদ।