কিভাবে ফেসবুকে প্রতিদিন ৩০০ টাকা আয় করা যায়

ফেসবুক থেকে আয় : আমাদের আজকের আর্টিকেল এর মাধ্যমে আপনারা ফেসবুকের মাধ্যমে কিভাবে, অনলাইনে প্রতিদিন 300 টাকা আয় করা যাবে সে বিষয়ে বিস্তারিত জানতে পারবেন। 

আমরা সম্পূর্ন নির্ধিদায় বলতে পারি যে, ফেসবুক হচ্ছে বিশ্বব্যাপী সবথেকে বড় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম।

কিভাবে ফেসবুকে প্রতিদিন ৩০০ টাকা আয় করা যায়

এখানে কোটি কোটি মানুষ মাসিক ভাবে, ফেসবুক স্ক্রল করে থাকে।

সেই কারণে এই সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্মে ওয়েবসাইট এবং বিশাল ওয়েব ট্রাফিক তৈরি করে তুলে। 

আপনার জানাশোনা প্রায় সকল মানুষই তাদের কিছু সময় ফেসবুকে দিয়ে থাকে। 

আর এই ব্যাপক পরিমাণে ভিজিটরের সাহায্যে নিয়েই আপনি ফেসবুক থেকে প্রতিদিন ইনকাম করতে পারবেন। 

আর এই বিষয়ে আপনার মনে প্রশ্ন জাগতে পারে যে কিভাবে ফেসবুকে প্রতিদিন ইনকাম করা যায়। 

তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য যাবতীয় উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করবে। এখান থেকে আপনি জানতে পারবেন। 

যে ফেসবুকে কিভাবে ইনকাম শুরু করা যায়। বর্তমান সময়ের সব থেকে বেশি জনপ্রিয় হচ্ছে, ইনকাম হচ্ছে। 

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং আর ফেসবুকের মাধ্যমে এফিলিয়েট মার্কেটিং হচ্ছে। 

আপনার ইনকাম বাড়ানোর দুর্দান্ত একটি কৌশল প্রতি মাসে প্রায় কোটি কোটি ফেসবুক প্লাটফর্মে আছে। 

তাই এটি হচ্ছে আপনার কাছে একজন অ্যাফিলিয়েট হিসেবে একটি সেরা টার্গেট মার্কেট।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কে সাধারণ ধারণা

এফিলিয়েট মার্কেটিং হচ্ছে এক ধরনের বিজ্ঞাপন প্রক্রিয়ায় এ ধরনের প্রোগ্রাম এর সহযোগিতায় কোন কোম্পানি অন্যদের মাধ্যমে। 

তাদের পণ্য এবং সার্ভিস বিজ্ঞাপন দেওয়ার মাধ্যমে বিক্রি বাড়ানোর জন্য সেই ব্যক্তিদের কমিশন প্রদান করে থাকে। 

তাদের ওয়েবসাইটে সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম। এছাড়া ব্লগে কোম্পানির দেওয়া পণ্য প্রচার করে থাকে। 

সে প্রচারের মাধ্যমে তাদের সম্ভাব্য ক্রেতা এবং অডিয়েন্স নির্দিষ্ট প্রচার করে থাকে। 

তার বিপরীতে কোম্পানির আফিলিয়েটদের কমিশন প্রদান করা হয়।

এফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য কিভাবে ফেসবুক ব্যবহার করবেন?

ফেসবুকে আপনার এফিলিয়েট মার্কেটিং প্রতিদ্বন্দ্বী করা ঠিক, আপনার ওয়েবসাইট পরিচালনা করার মতোই গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ। 

আর ফেসবুকে কিভাবে এফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করবেন। তা নিয়ে ভেবে থাকেন, তাহলে এক্ষেত্রে অনেকগুলো অপশন আপনারা পেয়ে যাবেন।

কিন্তু এর মধ্যে সবথেকে উল্লেখযোগ্য একটি উপায় হচ্ছে, কোন বিজনেস পেজ তৈরি করা। এছাড়া আপনার জন্য একটি ব্যক্তিগত গ্রুপ তৈরি করা।

একটি ফেসবুক পেজ বা গ্রুপ এর মাধ্যমে আপনার টার্গেট অডিয়েন্স দর্শকদের কাছে পৌছানো টা অনেক সহজ ব্যাপার। 

তাদের মধ্যে একটি সেটআপ তৈরি করে আপনি টার্গেটিং টুলস গুলো অ্যাক্সেস করতে পারবেন।

সেগুলোর মাধ্যমে আপনি আপনার সম্পর্কে তাদের,ম শনাক্ত করে তাদের কাছে পৌছাতে পারবেন। 

যারা আপনার অফার সম্পর্কে অবশ্যই ভাবে আগ্রহ থাকবে।

যে কোন প্রকার এফিলিয়েট ব্যবসার জন্য ফেসবুক দৃশ্যমান তৈরি করে, তা বিশাল আকারের হয়ে থাকে। 

মূলত এই সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ব্র্যান্ডের আনুগত্য এবং যোগ্যতা বাড়াতে সহায়তা করে।

এটি প্ল্যাটফর্ম আপনার রেফারেল বিভিন্ন মানুষের সাথে, সরাসরি যোগাযোগ করার একটি সুযোগ করে দেয়।

আপনি যদি আপনার ব্যবসাকে একধাপ এগিয়ে নিতে আগ্রহী থাকেন। 

তাহলে এখান থেকে আপনি ফেসবুকের মাধ্যমে এফিলিয়েট মার্কেটিং করার কিছু, সেরা পদ্ধতি গুলো সম্পর্কে জানতে পারবেন। যেমনঃ

একটি নতুন পেজ তৈরী করুন

আপনি যদি ফেসবুক পেজের মাধ্যমে এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে চান? তাহলে অবশ্যই আপনাকে ফেইসবুক প্ল্যাটফর্ম থেকে একটি পেজ ক্রিয়েট করতে হবে।

আপনারা ফেসবুক লগইন করে সেখানে পেজে গিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করে নিতে পারবেন। কিছু তথ্য যুক্ত করে। 

যদি আপনার ব্যবসার পেজটির সাথে আপনার প্রোফাইল পেজের অনেকটাই মিল থাকে। 

তাহলে এক্ষেত্রে বেশ কিছু অমিল আছে। আসলে আপনার বিজনেস পেজ অনেকটাই আপনার ওয়েবসাইটের মত কাজ করে।

যেখানে আপনার হোমপেজে আপনার বিজনেস এর যাবতীয় তথ্য যেমন- নাম, ঠিকানা, বিবরণ, মোবাইল নাম্বার এবং ইমেইল শো করে। 

উক্ত পেজে থাকে আপনার মেইন ফিড। এখান থেকে আপনি আপনার ছবি ভিডিও এবং কনটেন্ট দর্শকদের সাথে শেয়ার করে দিতে পারবেন তাছাড়া এই পেজে আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিভাগ হচ্ছে। ইভেন্ট জব রিভিউ এবং ইন্সাইটস। 

আপনার বিজনেস ফিলাপ করার আগে, এর সাথে সর্বতো ভাবে পরিচিত হওয়া অত্যন্ত জরুরী। পেজের অপশন গুলো পর্যবেক্ষণ করে বিভিন্ন পেজ সেটিং খুলে দেখুন। 

ফেসবুক মার্কেটিং করার ক্ষেত্রে একটি ফ্যান বেস তৈরি করা কিন্তু একান্ত জরুরী আপনি কিভাবে, আপনার ফলোয়ার বাড়াবেন তার জন্য কিছু টিপস রইল যেমন-

আপনার বন্ধুদের একটা মেসেজ পাঠাবেন যদি আপনি সঠিকভাবে জানেন। 

যে যেসকল দর্শকরা আসলে আগ্রহী তাদেরকে ম্যাসেজ পাঠাবেন। 

আপনার কন্টাক্টদের একটা ইমেইল পাঠান এবং তাদের আপনার ব্যবসার সম্পর্কে জানান।

ফেসবুক পেজ দিয়ে আপনার অ্যাফিলিয়েট ব্যবসা বৃদ্ধি করুন

আপনার সম্ভাব্য ক্রেতা কে ক্রেতা তে পরিণত করার সেরা মাধ্যমগুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে সিটিএ। 

আপনার ফেসবুক পেজে অবশ্যই একটি কল টু একশন বাটন যুক্ত করে দেবেন। আপনি আপনার পেজের ভিজিটরদের মাধ্যমে অবশ্যই এই কাজটি করতে চাইবেন। 

এক্ষেত্রে কল টু অ্যাকশন এর সিরিজের মধ্যে কয়েকটা কে সিলেক্ট করে নিতে পারেন। 

যেমন আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন এবং আরও জানুন আপনি এডিত পেজ বাটন থেকে এই সেটিং গুলো সিলেক্ট করে দিতে পারবেন। 

পেজ সেটিংস পরিবর্তন করুন

ফেসবুকে বিভিন্ন সেকশনে আপনি নিজের মতো করে কাস্টোমাইজ করে নিতে পারবেন। বাম পাশে থেকে। 

আপনি পেজ সেটিং অপশন পেয়ে যাবেন। এই সেটিং মেনু থেকে আপনি আপনার বিজনেস পেজ বিভিন্ন ধরনের পরিবর্তন করতে পারবেন। 

যেমন আপনি সঠিক করতে পারবেন যে, কারা আপনার পেজ পোস্ট করতে পারবে। 
এবং আপনি অটোমেটিক মেসেজ বা গ্রিটিংস এর ব্যবস্থা করতে পারবেন। 

আপনি নতুন বিজনেস পেজ শুরু করলে আপনি টেমপ্লেট এন্ড ফিচারস এক্স পোলার করতে পারবেন। 

এখান থেকে আকর্ষণীয় টেম্প্লেটস এবং ডিফল্ট বাটনযুক্ত সিলেট করে, আপনার পেজ আরও আকর্ষণীয় করে তুলতে পারবেন। 

একটা অনন্য অ্যাফিলিয়েট অফার তৈরি করুন

এফিলিয়েট হিসেবে ফেসবুক নিজের পরিচিতি বাড়ানোর একটি উপায় হতে পারে আকর্ষণীয় অফার তৈরি করা যা মানুষের নজর কাড়বে।

আপনার যদি অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম কুপন কোড তৈরি করে এবং আপনাকে সেটি অনলাইন পাবলিশ করার অনুমতি প্রদান করে। 

তাহলে এটি কিন্তু আপনাকে অন্য এফিলিয়েট অফার তৈরি করতে সহায়তা করবে ঠিক পোস্টিং এর তুলনায় আপনি অফার বাটন টি পেয়ে যাবেন।

এখানে আপনি ডিসকাউন্ট দিল এবং অফার সম্পর্কে যাবতীয় বিবরণ যুক্ত করে দিতে পারবেন।

আর ঠিক যেকোন ফেসবুক পোস্টের মত এখানে আপনার ফলোয়ার রাগ কমেন্ট করে যুক্ত করতে পারবেন।

ফেসবুক ইনসাইটস বুঝুন

ফেসবুক ইন্সাইটস থেকে আপনি আপনার ফেসবুক পেজ এর সকল তথ্য দেখতে পারবেন এ বিভাগে আপনি পেয়ে যাবেন। 

ডিটেল অ্যানালিটিকস পোস্টগুলো সবচেয়ে ভালো কাজ করবে। 

এবং লোকেরা কিভাবে আপনার কনটেন্ট এর সাথে ইন্টারএ্যাক্ট করবে এই ধরনের সকল বিস্তারিত তথ্য একবার আপনি আপনার কৌশলটি বের করে নেওয়ার পরে। 

আপনাকে তার রেজাল্টগুলো ট্র্যাক করতে হবে। কিন্তু ফেসবুক ইন্সাইটস টেমপ্লেট এর সাহায্যে আপনি আপনার ফেসবুক পেজের সামগ্রিক কার্যক্ষমতা পরীক্ষা করে নিতে পারবেন। 

আগে ফলোয়ারদের সাথে যুক্ত হন, তারপর প্রচার করুন

আগে ফলোয়ারদের সাথে যুক্ত হন তারপর প্রচার করুন এটি ইউটিউব হোক আর ফেসবুক এর মত যে কোন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম হোক না কেন?

মার্কেটিং দেখতে আমরা কেউ খুব একটা পছন্দ করি না। 

আর এই একই ব্যাপার ঘটে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের ক্ষেত্রে, আপনি যদি একজন সকল ফেসবুক অ্যাফিলিয়েট হতে চান। 

তবে আপনাকে একজন কর্তৃপক্ষ হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে। 

আর তার পাশাপাশি আপনার দর্শকদের সাথে ভাল সম্পর্ক গড়ে তুলতে হবে। 

এইভাবে আপনি এখন কোন বিজ্ঞাপন পোস্ট করেন। 

তখন আপনার অনুরাগী, বিরক্তিকর চোখে না দেখে বরং তারা আপনার মতামতকে এবং আপনাকে বিশ্বাস করবে।

তো চলুন জেনে নেয়া যাক কিভাবে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট এংগেজমেন্ট গড়ে তুলবেন। 

৮০/২০ এর নিয়ম ব্যবহার করুন

আপনার পোস্টগুলোতে 80% শেয়ার যোগ্য শিক্ষামূলক এবং বিনোদনমূলক রাখুন। আর পোস্টের বাকি 20 পার্সেন্ট প্রচারমূলক রাখুন। 

প্রতিটি পোস্টে আপনার ফলোয়ার দের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করতে কখনো ভুলবেন না। 

আপনি ব্লগ পোস্টের মাধ্যমে হক এছাড়া মজার কুইজের মাধ্যমে আপনি যেকোন ভাবে, অডিয়েন্স দের মধ্যে এনগেজমেন্ট তৈরি করতে পারবেন। 

তাছাড়া আপনি ফ্রী opt-in মেইলের লিস্টের মাধ্যমে এঙ্গেজমেন্ট তৈরি করতে পারবেন। 

প্রাইভেট গ্রূপ তৈরী করুন

অপরদিকে আপনি একটি ব্যক্তিগত ফেসবুক গ্রুপ শুরু করতে পারেন। আপনার মনে হতে পারে যে একটি গ্রুপ এবং ফেসবুক পেজের মধ্যে পার্থক্য কি। 

বিষয় কাছাকাছি হলেও এদের মধ্যে প্রধান পার্থক্য হচ্ছে। একটা ফেসবুক পেজ কখনো ব্যক্তিগত হতে পারেনা। 

একটি গ্রুপের ক্ষেত্রে আপনি কত কিছু মানুষকে নিয়ে তৈরি করতে পারবেন। 

সুতরাং একটি প্রাইভেট গ্রুপ হচ্ছে এ ধরনের মানসিকতা মানুষের সাথে সংযোগ করার, অন্যতম প্রধান একটি মাধ্যম। 

কিন্তু এই গ্রুপটা শুধুমাত্র সেই সকল প্লেয়ারদের জন্য উপযুক্ত যাদের মধ্যে রয়েছে। 

যেমন কোন ব্র্যান্ডের জন্য একজন অ্যাফিলিয়েট হিসেবে, আপনি একটি ছোট প্রাইভেট যোগাযোগ তৈরি করতে পারেন। 

যেখানে আপনি ফাইল টিউটরিয়াল এছাড়া কোন শেয়ার করতে পারেন। এছাড়া আপনি তাদের প্রশ্নের উত্তর দিতে পারেন। 

ফেসবুকে পোস্ট করুন

আপনার ভিজিটর যে সকল কনটেন্ট পছন্দ করেন সে বিষয়ে চিন্তা করুন আপনি ভিডিও ওপেনিয়ন পোল। 

এবং এমনকি ইভেন্টের মতো আকর্ষণীয় প্লাটফর্ম গুলো ব্যবহার করতে পারেন। 

সপ্তাহে কোন একটি দিন যথা- ওয়ান্ডারফুল কে ঠিক করে কোন নির্দিষ্ট বিষয়ে আলোচনা করার চেষ্টা করুন। 

যাতে আপনার দর্শকরা আপনার কনটেন্ট এর জন্য প্রতি সপ্তাহে খোঁজ করে থাকে। 

একটি কনটেন্ট ক্যালেন্ডার তৈরি করার মাধ্যমে আপনার পোষ্ট গুলোকে। পাবলিশ করার পরিকল্পনা করে দিন। 

আপনি আগে থেকে কনটেন্ট এর প্রস্তুতি করে সেটি একটি নির্দিষ্ট সময় প্রকাশ করার জন্য সময়সূচী নির্ধারণ করে দিবেন।

কোন পোস্ট সিডিউল করতে পেজঃ সেটিং পাবলিশিং টুলস এ প্রবেশ করুন। 

এই ফেকু এনসিতে কনটেন্ট প্রকাশ করতে সক্ষম হবেন কিনা সেটি আগেই ভেবে দেখুন। 

লিড তৈরি করার সেরা পদ্ধতি:

তো এখন আমরা ফেসবুক পেজের এফিলিয়েট লিংক এর মাধ্যমে তৈরি করার উপায় গুলো সম্পর্কে জানিয়ে দেবো। 

যেমন-
  • ব্লগ পোস্ট প্রচার করুন
  • ভিডিও প্রকাশ করুন
  • সবথেকে জনপ্রিয় পোস্ট পিন করে দিন
  • একটা কনটেস্ট রান করুন
  • অ্যাফিলিয়েটেড-এর ব্যাপারে প্রকাশ করুন
  • ফেসবুকে বিজ্ঞাপন চালান
ফেসবুকের জন্য কত গুলো সেরা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং প্রোগ্রাম

ফেসবুক এবং অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে, প্রতিদিন 300 টাকা ইনকাম করার জন্য আপনার প্রয়োজন হবে। 

কিছু জনপ্রিয় এবং লাভজনক অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম গুলোর নিচে, আমরা এফিলিয়েট প্রোগ্রাম গুলোর বিষয়ে জানিয়ে দিচ্ছি। 

যেমন-

১. Amazon Associates
২. ClickBank
৩. Fiverr Affiliate Platform
৪. eBay Partner Network
৫. Impact Affiliates

শেষ কথাঃ

অপরাধে উপায়গুলো অবলম্বন করে আপনি যদি ফেসবুকের সাহায্যে। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করেন তাহলে প্রতিদিন 300 টাকা আয় করা যাবে। 

আর বিশেষ করে ফেসবুকে পেস্ট তৈরি করে ইনকাম করার জন্য আপনাকে। 

অবশ্যই পেজের বেশি বেশি ফলোয়ার করতে হবে। আপনার ফেসবুক পেজে যত বেশি ফলোয়ার থাকবে। 

ততবেশি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে পণ্য বিক্রি করতে পারবেন। এবং মোটা অংকের কমিশন গ্রহণ করতে পারবেন। 

তো বন্ধুরা আমাদের আর্টিকেলটি ছিল কিভাবে ফেসবুকে প্রতিদিন 300 টাকা আয় করা যায় আর এখানেই সমাপ্তি ঘোষণা করা হলো। ধন্যবাদ। 
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন (0)
নবীনতর পূর্বতন