বাংলাদেশে ইউটিউব থেকে কিভাবে টাকা আয় করবেন ?

আসসালামুয়ালাইকুম।ইউটিউব থেকে আয় করার বিষয়ে আপনারা যারা জানতে এসেছেন।


ইউটিউব থেকে টাকা আয় করবেন। তারা নিশ্চয়ই আমার এই আর্টিকেলটি দেখে এসেছেন। যারা বাংলাদেশি বিশেষ করে।


তাই আজকের ভিডিও টপিক কিভাবে বাংলাদেশ থেকে ইউটিউব এর মাধ্যমে আপনি টাকা আয় করতে পারবেন। এবং অবশ্যই সেটা শুধু অন্যের উপরে নির্ভর করি না।


আপনি আরও অনেক থেকে ইউটিউব এর মাধ্যমে টাকা আয় করতে পারবেন। এবং সেগুলোই আজকের আর্টিকেল ইনক্লুডিং এডসেন্সের সিস্টেম গুলো সহ সবকিছু বিস্তারিত আপনাদের সাথে শেয়ার করব।


বাংলাদেশে ইউটিউব থেকে কিভাবে টাকা আয় করবেন ?


আপনারা জানতে পারবেন বাংলাদেশ থেকে কোন কোন মাধ্যম গুলো ব্যবহার করে আপনি ইউটিউব থেকে টাকা আয় করতে পারবেন। 


আপনি যদি ইউটিউব মার্কেটিং রিলেটেড ইউটিউব আর্টিকেল সম্পর্কিত আরো পোস্ট পেতে চান। তাহলে আমাদের সাইট টি ভিজিট করে। পাশে থাকুন। 


আমার গুগল এডসেন্সের এডভার্টাইজিং তে অ্যাপ্রভাল নেই। আমি কিভাবে টাকা আয় করব কি করে সম্ভব ইউটিউব থেকে টাকা আয় করি।


আরো পড়ুনঃ মোবাইল দিয়ে অনলাইনে আয় করার উপায় ২০২৩


আমি তো সোনার হরিণই গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে আয় করতে পারবেন। পৃথিবীতে এমন লক্ষ লক্ষ ইউটিউব চ্যানেল আছে যারা মাসে লক্ষাধিক এমনকি কোটি কোটি টাকা আয় করছে। 


আজকের আর্টিকেলে আপনাদের সাথে বাংলাদেশেও আপনি এই গুগল এডসেন্স এর পাশাপাশি অন্যান্য ক্রিকেট প্লাটফর্ম বা অন্যান্য ক্রিকেট মাধ্যম ব্যবহার করে টাকা আয় করতে পারবেন।


সেটা একা একা শেয়ার করতে যাচ্ছি ধরে নিন আপনি একটা পারফিউম ইউজ করলেন যেটা আপনার অনেক বেশি ফেভারিট এবং সেই ফিল্মটা আপনার কাছে ভাল লাগার কারণে। 


এই পারফিউম সম্পর্কে অন্য কারো বন্ধুর কাছে বললেন যে আমার ফ্রেন্ড টা অনেক ভালো লাগে দেখতো কেমন লাগে। এবং সেও শুন্য শোনার পর আপনার পারফিউমের ভ্রান্ত তার কাছে ভালো লাগার কারণে। 


সেও কিনে ফেলল আপনার মতো এর মাধ্যমে শেয়ার করতে পারবেন। এবং এটাকে বলা হয় এক মিনিট মার্কেটিং আপনি কিন্তু আপনার ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে অ্যাপলেট মার্কেটিং করে টাকা আয় করতে পারবেন। 


অনেকদিন আগে থেকেই ছিল অনেক মার্কেটপ্লেসে অনেক মার্কেটে এটা কিন্তু অনলাইনে বিভিন্ন কোম্পানী বা প্রতিষ্ঠান কমিশন ভিত্তিক কাজের সেলস এক্সিকিউটিভ হিসেবে নিযুক্ত ছিল। 


যদিও তারা নিজেদের করত না তারা শুধু মানুষকে মৃত মানুষকে নিয়ে যেত এটা ক্রয় করার জন্য এবং সেটা মানুষ ক্রয় করলে একটা নির্দিষ্ট পরিমাণের কমিশন। 


সেই সেলস মার্কেটিং অ্যাফিলিয়েট তিনি পেয়ে যেতেন, যুগের পরিবর্তন হওয়ার কারণে। যখন আপনি এই কাজটা ডিজিটাল মার্কেটপ্লেসকে অবলম্বন করে করবেন। 


বা ডিজিটের মার্কেটপ্লেসকে ব্যবহার করে করবেন তখন আপনার এটা হয়ে যাবে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং আপনার ইউটিউব চ্যানেল মনিটাইজেশন এর কোন দরকার নেই।


আপনি যেকোন সময় আফিলিয়েট করতে পারেন এখন ছোট করে আপনার সাথে একটু শেয়ার মার্কেটিং মার্কেটিং হচ্ছে একটু আগে বললাম। 


আপনি যে কোন একটা প্রোডাক্টের নেই অনলাইন থেকে যে কোন প্রতিষ্ঠান আফিলিয়েশন আপনি তৈরি করবেন। এবং অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম এর জন্য অ্যাকাউন্ট যদি প্রয়োজন হয়। 


সেক্ষেত্রে একাউন্ট তৈরি করবেন অ্যাকাউন্ট তৈরি করে সেই প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন প্রোডাক্ট যদি আপনি আপনার ভিডিও দেখি পিছনে ব্যবহার করেন। 


ইউটিউব থেকে আয় 


যারা এফিলিয়েট মার্কেটিং এর সাথে বিভিন্ন পদের কিন্তু সঙ্গ দিচ্ছে অথবা সুযোগ করে দিচ্ছে আছে তারপরে daraz.com আছে।


তারপরে এরকম আরো অনেক অনেক কোম্পানি আছে। এগুলো কিন্তু আমাকে বোঝানোর জন্য বলেছি এরকম অনেক প্রতিষ্ঠান আছে যারা কিন্তু তাদের প্রোডাক্ট এফিলিয়েট লিংক দিয়ে বিভিন্ন কন্টেন্ট বিভিন্ন মার্কেটে এরকমভাবে কমিশন দিয়ে যাচ্ছে। 


কিন্তু চাইলে আপনার ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে অবলম্বন করে কিন্তু তা করতে পারবেন এছাড়াও রয়েছে। সারা পৃথিবীতে সবচাইতে দুর্দান্ত একটি প্লাটফর্ম অ্যামাজন অ্যামাজন ব্যবহার করে। 


কিভাবে আপনি এখান থেকে সম্পর্কে একটি দুর্দান্ত হয়েছে এবং এখানে চেষ্টা করব সেটা দেখে নিতে পারেন। আমাদের কাছেই রয়েছে সেটিংএ কথা শুনলে অনেকেই হয়তো ভাবতে পারেন। 


আমি একজন ইউটিউবার হবো আমাকে না কিসের জন্য আপনার কাছে যেতে হবে না আপনাকে এবং সেখানে বিক্রি করতে হবেনা। 


আমাদের Blogger It Site থেকে নতুন আপডেট পেতে গুগল নিউজ Follow করুন...


আপনাকে বুঝতে হবে ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কে ই-মেইলে যোগাযোগ করার জন্য মোবাইল নাম্বার দিতে পারেন বা বিকাশে টাকা নেয়।


তারপর ট্রানজেকশন আইডির মাধ্যমে আপনি আপনার সিস্টেম মোতাবেক আপনার বইটি বিক্রি করতে পারবেন। 


যে আপনি স্পেশালিস্ট কাজের বিষয় আপনি কখনো সে, বিষয়ে মানুষকে ব্রগলি নলেজ দেয়ার জন্য আপনার নলেজ শেয়ারিং এর মাধ্যমে টাকা আয় করতে পারবেন। 


আপনার ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে এবং আপনার আর্টিকেল সম্পর্কে আমার বিস্তারিত একটি দুর্দান্ত বই রয়েছে। চাইলে নিতে পারেন, ভিডিও লিঙ্ক দেয়া থাকবে এবং সকল তথ্য ই-বুকস এরপরেও তাকায় করতে পারবেন তিন নাম্বারে যে, জিনিসটা আপনাদের সাথে শেয়ার করব। 


সেটা আরো অনেক দুর্দান্ত আলোচনা করে মাথা থেকে আছে করা যাবে না। এই জিনিস গুলো আপনি কোচিং করিয়ে নিন। 


ইউটিউব মার্কেটিং করে আয়


আপনি আমার মত ইউটিউব মার্কেটিং নিয়ে ভিডিও তৈরি করেন রিং করছে 50 জনকে নিয়ে আমি একটা ইউটিউব মার্কেটিং এর এক মাসের কর্মশালা করব।


এবং সেই কর্মশালায় 50 জন থাকবে প্রতিজনকে 2000 টাকা করে 22013 করি অথবা 500 টাকা করে আপনার কাজের কোয়ালিটি অনুযায়ী আপনার একটা পিক দিবেন।


এবং সেই অনুযায়ী আপনি সবার কাছ থেকে টাকা নিয়ে হাতে কিন্তু এরকম ভাবে একটা কর্মশালা চালু করে। 


সেখানে কোচিং করিয়ে একটা দুর্দান্ত রকমের ইনকাম করতে পারেন বিভিন্ন মাসে আপনার বিভিন্ন সেক্টর নিয়ে একটা কোর্স চালু করতে পারেন। 


সেখানে দুজন তিনজন 5 জন 10 জন যে কয়জন থাকো আপনি কিন্তু সেখান থেকেও এই কোচিং এর মাধ্যমে টাকা আয় করতে পারবেন। 


ইউটিউবে অনলাইন কোচিং সেন্টার দিয়ে আয়


এবং অনলাইনের কোচিং সেন্টার গুলো এখন কিন্তু ধীরে ধীরে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে নিউরনের কারণে আমরা কিন্তু অনলাইনে এডুকেশন সিস্টেম থাকে অনেক বেশি ভালোবেসে ফেলেছি। 


এখন আমাদেরকে ইউনিভার্সিটি বাই আসবে বোম্বাই পড়াশোনা করার চাইতে, অনলাইনের কোচিংগুলো এখন কিন্তু ধীরে ধীরে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। 


নিউ নাম্বার সিচুয়েশনের কারণে, আমরা কিন্তু অনলাইনে এডুকেশন সিস্টেম থাকে অনেক বেশি ভালোবেসে ফেলেছি। এখন আমাদেরকে ইউনিভার্সিটি তে গিয়ে। 


ভালোভাবে পড়াশোনা করার চাইতে অনলাইনে পড়াশোনা সিস্টেম টা বেশি লাগে নিশ্চয়ই আপনারা বুঝতে পেরেছেন। 


জনপ্রিয়তা একদম মানুষের কাছে সহজে পেয়ে যাবেন আপনি চাইলে। আপনার যেকোন ধরনের কোষ থেকে আপনি এই কোর্সের মাধ্যমে কোচিং এর মাধ্যমে টাকা আয় করতে পারেন। 


ইউটিউবে টিউটরিয়াল ভিডিও আপলোড করে আয়


ফ্রিল্যান্সিং ইন্ডিয়ান ভিসা ভালো করতে পারেন, অথবা আপনি রেজিস্ট্রেশন করতে পারেন অথবা আপনি বাংলাদেশ গভমেন্ট পিপলস মেদিট্রিট যে সমস্ত টেকনিকেল কাগজপত্র পেপারস রয়েছে। 


আই আর সি আর সি মানে কি ধরনের কাগজপত্র আছে এগুলো আপনি করতে পারেন এবং এগুলো পড়ে আপনি ভিডিও তৈরি করেছেন। 


এগুলো করার জন্য কি কি কাগজ লাগে কিভাবে পড়তে হয় অনলাইনে টিউটোরিয়াল বানাচ্ছেন। যেকোনো কিছু করতে পারেন। 


বিভিন্ন ডিজাইন করেছেন এবং সেখানে বললেন যে আপনারা যদি কেউই লোগো ডিজাইন করে নিতে চান।


তাহলে আমার নাম্বারে যোগাযোগ করুন এবং সেটা সম্পর্কে জেনে নিন আমি আপনাদেরকে এ ব্যাপারে ফ্রিল্যান্সিং করে আপনাদের কাছ থেকে লোগো বানিয়ে দিব ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং করে। 


মানে আপনি মুক্তভাবে থেকে কারো জন্য নির্দিষ্ট হয়ে কাজ না করে মুক্তভাবে থেকে যে আপনাকে পেট করবে তার জন্য অপেক্ষা করে দিয়ে সেখান থেকে ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা আয় করতে পারবেন। 


আশা করি আপনি বুঝতে পেরেছেন এবার আমরা চলে যাব 5 নাম্বার যে জিনিসটা সেটা হচ্ছে সার্ভিসেস আপনার যে কোন একটা সার্ভিস রয়েছেন। 


যারা শুধুমাত্র তাদের মাধ্যমেই বসে বসে তাদের সব থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা মাসে ফেল করছে এরকম অনেক হয়েছে অনলাইনে বসে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে পাঠিয়ে দিতে পারবেন। 


টাকার কাছে এবং হয় অথবা আপনার কাছে থাকে তাহলে সেক্ষেত্রে আপনি আপনার সার্ভিসকে সিন করেও কিন্তু টাকা আয় করতে পারবেন।


যেমন কিছুদিন আগে আমি একটা অ্যাডভার্টাইজমেন্ট দেখছিলাম যেখানে তারা বলছিল যে আমরা যেকোনো ধরনের ডিসপ্লে অনলাইনের মাধ্যমে।


অর্ডার পেলে সেটা কি আমরা কুরিয়ার করে পাঠিয়ে দিন আপনার কাছে যদি এরকম কোন কিছু থাকে। 


যে আপনি কোন কাজ করে দিবেন এরকম কোন কিছু চাইলে সেটা আমি করিয়ে দিচ্ছেন না করিয়ে দিবেন।

 

এরকম কোন সার্ভিস যদি আপনার কাছে থাকে তবে সেই সার্ভিসের জন্য আপনি একটা নির্দিষ্ট পরিমাণে এমাউন্ট কিন্তু আপনার দর্শকদের কাছ থেকে কাস্টমার পয়েন্ট এর কাছ থেকে কি আপনি ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে টাকা আয় করতে পারবেন।


ইউটিউব মনিটাইজেশন করে আয় 

6 নাম্বারে যেটা চলে আসে সেটা হচ্ছে যদি থাকে তাহলে কিন্তু আপনার কাছে একজন মানুষ আছে সার্ভিস যদি আপনার কাছে থাকে তাহলে। 


সেই সার্ভিসের জন্য আপনি একটা নির্দিষ্ট পরিমাণে এমাউন্ট কিন্তু করে আপনার দর্শকদের কাছ থেকে বাচার কাস্টমার পয়েন্ট এর কাছ থেকে কিন্তু আপনি ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে টাকা আয় করতে পারবেন। 


যেটা চলে আসে সেটা হচ্ছে স্যার সাবস্ক্রাইবার যদি থাকে তাহলে কিন্তু আপনার কাছে 1000 জন মানুষ আছে 1000 জন মানুষ আপনার কাছে যদি এভাবে শুনতে কষ্ট হয়। 


তাহলে আমি জাস্ট বলব যেখানে এক হাজার মানুষ আছে সেখানে সবাইকে একত্রিত করে একটু দেখুন কতজন হয়ে যায়।


1000 কত সময় লাগে এবং কত সময় লাগে সেখানে অনেক মানুষ মানুষকে আপনি একজন বারবেরি একটা স্টেজের উপরে দাঁড়ান না। 


দেখেনি কেমন ফিল হয় এই 500 ও 1000 মানুষ হোক তাদেরকে নিয়ে যখন আপনার একটা নাচ অডিয়েন্স থাকবে।


আপনার লাগবে একটা কমিউনিটি থাকবেন তখন সেই কমিউনিটিতে আপনি চাইলে আপনার যেকোন বিজনেসকে অন লাইনে দাঁড় করাতে পারেন। 


সেজন্য আপনি কমার্স প্লাটফর্ম করতে পারেন ই-কমার্স করেও কিন্তু আপনি আপনার ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে টাকা আয় করতে পারবেন আপনার বিভিন্ন প্রোডাক্ট আছে সেখানে সেল করতে পারবন। 


বিভিন্ন প্রোডাক্ট সম্পর্কে মানুষকে আপনার ভিডিওর মাধ্যমে বলতে পারবেন এবং সেখানে আপনি আপনার প্রোডাক্ট গুলো সেল করে কিন্তু টাকা আয় করতে পারবেন। 


সেটা যেকোন ধরনের প্রোডাক্ট হতে পারে মেয়েদের জন্য বিউটি প্রোডাক্ট হতে পারে। কোন প্রোডাক্ট হতে পারে তারপরে আপনার যেকোনো ধরনের ফেসিয়াল প্রোডাক্ট হতে পারে। 


অথবা টেকনোলজি যেকোনো একটা হতে পারে  পরিমাণে এমাউন্ট আপনি প্রতি মাসে আয় করতে পারবেন আপনার যত ভিউ হবে যত বেশি আপনার ভিডিওর উপরে এড আসবে ততবেশি আপনি সেখান থেকে টাকা আয় করতে পারবেন।


শেষ কথাঃ 


আর্টিকেলের আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন। ইউটিউব থেকে আপনারা কিভাবে টাকা আয় করতে পারবেন।


এবং কোন কোন পন্থা অবলম্বন করেন। বাংলাদেশ বসেই টাকা আয় করতে পারবেন। 


এই মাধ্যম গুলোর মধ্যে যদি কোন স্পেসিফিক মাধ্যমে আপনারা আর্টিকেল পেতে চান। তাহলে নিয়মিত ভিজিট করুন ধন্যবদা।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন (0)
নবীনতর পূর্বতন